বিধবা বৌঠানকে চোদন পর্ব – ১
যদিও আমার বিয়ে করার বয়েস আমার হয়েছে, শরীরে যৌবনও অনুভব করি। যখন বিদেশী মেমদের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ হত, বা দৈবাত কোন সুন্দরী নারী ঘোমটা ছাড়া সামনে চলে আসত, তখন ধুতির নীচের বাড়াটা খাড়া হয়ে উঠত। যাই হোক, বাড়া খাড়া হলেও, তার রস খসানোর মতো গুদ আমি পাইনি।আর হাত মারাও পছন্দ না।
তবে কোলকাতায় বেশ্যাদের অভাব নেই, কিন্তু বেশ্যার শরীর ভোগ করতে আমার রুচিতে বাধে। হাজার হোক, জমিদারের ছেলে আমি।সেই আমি কিনা বেশ্যার গুদ মেরে মাল ফেলব? না, না। আমার চাই ভদ্রঘরের সুন্দরী নারী। যারা গুদ তৃপ্তি করে মারা যাবে। গুদ আর সুন্দরী রমণীদের কথা চিন্তা করে কখন যে ধুতির নীচে বাড়াটা ঠাটিয়ে উঠেছে, খেয়াল করিনি। হঠাৎ সম্বিত ফিরল গাড়োয়ানের ডাকে। আমরা বাড়ি পৌছে গিয়েছি। কিন্তু নামতে যাওয়ার আগে খেয়াল করলাম বাড়া বাবাজী পুরো খাড়া হয়ে আছেন।তাই কিছুক্ষন অপেক্ষা করে, বাড়ার আকার ছোট হলে গাড়ি থেকে নামলাম। আমাকে গ্রহণ করতে বাবা নিজে দাঁড়িয়ে আছেন। আমি গিয়ে তার পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করলাম। বাবা আমার পিঠ চাপড়ে বুকে জরিয়ে নিলেন। পাশে মা’ও ছিলেন, তাকেও প্রনাম করলাম তিনিও আমায় আশীর্বাদ করলেন। বাবা জিজ্ঞাসা করলেন, পথে আসতে কোন অসুবিধা হয়েছে কিনা? আমি বললাম কোন অসুবিধা হয়নি। তিনি আমাকে নিজের ঘরে গিয়ে বিশ্রাম নিতে বললেন, আর বললেন বাকি কথা দুপুরে খাওয়ার সময় করবেন। আমিও আমার ঘরে চলে এলাম। ঘরে ঢুকেই দেখি, একটি বছর ১৮-১৯র মেয়ে আমার ঘরের গোজ গাজ করছে। আমায় ঘরে ঢুকতে দেখে, সে আমাকে প্রনাম করল। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, নাম কি তোর? সে ভয়ে ভয়ে দ্বিধা নিয়ে উত্তর দিল, আজ্ঞে পারুল ছোটকত্তা। আমিই আপনার প্রধান দাসী। ওর মুখ থেকে প্রধান দাসী কথাটা শুনে, ওর দিকে ফিরে তাকালাম।


জমিদার বাড়িতে অলিখিত নিয়ম, এই প্রধান দাসীদের গুদ মেরেই বাড়ির ছেলেরা চোদাচুদিতে হাত পাকায়। আমার বাবাও প্রধান দাসীর গুদ মেরে তিন তিনটে বাচ্চার জন্ম দিয়েছিলেন বলে শুনেছি। মেয়েটাকে ভাল করে দেখলাম। গায়ের রঙ একটু চাপা, তবে মুখশ্রী বেশ ভাল। লম্বা ঘন কাল চুল, খোপা করে বাঁধা। গায়ে এক পরল শাড়ি। কাপড়ের উপর থেকে স্তন গুলো খুব একটা বড় বলে মনে হল না, মাঝারি সাইজেরই মনে হল।তবে মাগীকে চোদার জন্য উপযুক্ত বলে মনে হল।ঘুরে দাঁড়িয়ে পাঞ্জাবী খুলতে উদ্দ্যত হতেই, মেয়েটা দৌড়ে এসে আমার পাঞ্জাবী খুলে দিল। দুই হাত উপরে তুলতেই, ওর বগলের নীচে একরাশ কোঁকড়ানো কালো বাল দেখতে পেলাম। দেখেই আমার নেতিয়ে পড়া বাড়াটা আবার কেমন উঁচু হতে শুরু করল। আমি সেদিকে পাত্তা না দিয়ে, জানালার দিকে এগিয়ে গিয়ে সিগারেট ধরলাম। ভাল মদ, ভাল মাংস আর ভাল মাগী। জীবনে এই তিনটে জিনিস পেলে আর কি চাই। সিগারেট ধরিয়ে পারুলের দিকে ফিরতেই দেখি, ও আমার গেঞ্জি পরা শরীরের দিকে চেয়ে আছে। জানাল থেকে ফুর ফুরে মিষ্টি হাওয়া, তার সঙ্গে সিগারেটের নেশা। পারুলকে কাছে ডাক দিলাম। ও আমার কাছে এলে, ওকে বললাম ধুতিটা খুলে দিতে। ও বিনা বাক্যব্যায়ে আমার ধুতি খুলে দিল। তারপর আমার শরীর থেকে গেঞ্জি আর আন্ডারপ্যান্টও খুলে ফেলল। আমার শরীরে এখান কোন বস্ত্র নেই। পারুলের সামনেই আমি উলঙ্গ। পারল সেগুলি নিয়ে আলনায় গুছিয়ে রেখে, সেখান থেকে আমার জন্য ঘরে পরার আন্ডারপ্যাণ্ট, গেঞ্জি আর ধুতি দিল।
আমি বললাম, আমায় কাপড় পরানোর খুব তারা দেখছি? ভাল করে চেয়ে দেখ তো। পারুল তার চোখ দুটো তুলে তাকাল। আমি ইশারায় আমার ধোনটা দেখতে বললাম। পারুল আমার ধোনের দিকে, এক পলক তাকিয়ে, চোখে নামিয়ে নিল। আমি ওকে বললাম, এটার সেবা করবে কে শুনি? পারুল ওর হাতে থাকা আমার জামা কাপড়, আলনায় রেখে, সামনে এসে ওর কাপড় খুলতে শুরু করল। বাড়ির ঝি যেহেতু তাই কাপড় ছাড়া পরনে আর কিছুই নেই।
একটু দাঁড়া, বাড়াটায় একটু ঠান্ডা বাতাস লাগিয়ে নিই। এই বলে জানালার দিকে ঘুরতেই আমার চোক্ষু চড়ক গাছ হয়ে গেল। ঘাটে এক সুন্দরী রমণী ভেজা কাপড় গায়ে স্নানে ব্যাস্ত। যেহেতু মেয়েদের ঘাট, তাই তার কাপড়ের ঠিক ঠিকানা নেই। পুরুষ মানুষের এই ঘাটে প্রবেশ নিষেধ, তাই হয়ত তার ওদিকে খেয়ালও নেই। ভাল করে দেখে বুঝলাম মহিলা বিধবা, তবে শরীরের বাঁধন মারাত্মক। স্তন যুগল যেমন ফর্সা তেমনি সুন্দর। মুখশ্রীও তেমনি সুন্দর, আহা দেখেই আমার ধোন বাবাজী চড়কগাছ। পারুল হঠাৎ করে আমার ধোন খাড়া হতে দেখে বলল, “ছোটকত্তা, আমি কি যাব না এখানে থাকব?”। আমি ওকে আমার কাছে ডেকে নিয়ে বললাম, “শাড়িটা খোল” ও শুনে একটু ভয় পেয়ে নিজের শরীর থেকে শাড়িটা খুলে ফেলল। পারুল এখন আমার সামনে সম্পূর্ণ উলঙ্গ। ওকে আমার কাছে টেনে এনে কোল বসালাম। রমনী এখনো স্নান করে চলেছেন ঘাটে। আমার দৃষ্টি বরাবর সেদিকে তাকিয়ে পারুল বলল, “ছোটকত্তা, উনি আপনার বড় বৌঠান”। শুনে আমার চোখ জ্বলজ্বল করে উঠল। আমি বললাম, “তুই চিনিস ওনাকে?” পারুল ঘাড় নাড়ল।
আমি বললাম, “শোন, ওনাকে দেখে আমার বাড়া খাড়া হয়ে গেছে, এখন কাছে তুই আছিস। কিন্তু তোকে চুদতে ইচ্ছা করছে না। আমি বৌঠানকে চুদতে চাই। তুই ব্যবস্থা করতে পারিস?” আমার কথা শুনে পারুল হাঁ হয়ে গেল। বলল, “আমি সামান্য দাসী। আমি কি করে ব্যবস্থা করব?” আমি বললাম, “শোন, যে ভাবেই হোক বৌঠানকে আমি নিজের বিছানায় চাই। তাকে আমার কাছে নিয়ে আসার দায়িত্ব তোর। না হলে ১০ জন লেঠেল দিয়ে তোকে চুদিয়ে পেট করে দেব কিন্তু”।
চলবে…

0 Comments