Latest
Popular
Hot
Trending
Home
Features
_Multi DropDown
__DropDown 1
__DropDown 2
__DropDown 3
_ShortCodes
_SiteMap
_Error Page
Documentation
_Web Doc
_Video Doc
Download This Template
Home
স্পার্ম ডোনেশন ১
স্পার্ম ডোনেশন ১
dihanuddin
April 17, 2025
নিচে স্ক্রোল করুন
আমি রোহান বয়স ১৯, আমি এখন নতুন কলেজে ভর্তি হয়েছি। তাই আমাকে শহরে আসতে হলো। শহরে আমার এক জেঠুর বাড়ি। জেঠু, জেঠিমা মারা গেছেন অনেক বছর আগে। বাড়িতে আছে দাদা আর বৌদি। দাদার নাম সোহম আর বৌদির নাম পায়েল। দাদার বয়স ৩৭ আর বৌদির বয়স ২৮ বছর। দাদা ট্যুরিস্ট কোম্পানি তে কাজ করে বাইরে বাইরেই থাকে আর বৌদি ডায়েটিশিয়ান।
দাদার বিয়ে হয়েছিল ৭ বছর আগে, আমি তখন ছোটো ছিলাম। আমি শহরে পড়তে আসছি শুনে দাদা আর বৌদি ভীষণ খুশি। কারণ বাড়িতে বৌদি একা একাই থাকে তাই বোর হয়ে যায়। আমাকে পেয়ে বৌদি কথা বলার এক জন মানুষ পেলো। বৌদি কে আমি কোনো দিন বৌদি ভাবিনি, নিজের দিদি ভাবেছি। বৌদিও সেটা বুঝতে পারে। আর আমরা ছিলাম ভীষণ ওপেন মাইন্ডের। আমাদের মধ্যে সব কথা শেয়ার হতো। দাদা মাসে এক সপ্তাহ বাড়িতে থাকে আর তিন সপ্তাহ বাইরে। দুই তিন দিন যেতে না যেতেই আমার ভীষণ ভালো লেগে গেলো দাদা বৌদির বাড়ি।
এই ভাবেই আনন্দে দিন পার হতে লাগলো। পায়েল দির হাত এর রান্না দারুন। প্রায় দিন নতুন নতুন খাবার খেতে লাগলাম। পায়েল দি আমাকে নিয়ে শহর ঘোরাতে লাগলো। একদিন হঠাৎ পায়েল দি বললো চলতো তোর কিছু ব্লাড টেস্ট করিয়ে নিয়ে আসি। কারণ আমি তো ডায়েটিশিয়ান তাই তোর শরীরে কোনো খাবারে এলার্জি আছে নাকি জেনে রাখা ভালো। তাই গেলাম হাসপাতালে, ওখানে রক্ত নিলো আর আমার স্পার্ম নিলো। আমার ভীষণ লজ্জা লাগছিল। ভাবলাম মানা করি কিন্তু পায়েল দি কে কিছু বলতে পারলাম না লজ্জায়। সব কিছু টেস্ট করানোর পর বাড়ি চলে এলাম আমরা।
কিছু দিন পর পায়েল দি আমাকে ডেকে বললো শোন তোর সাথে কিছু কথা আছে। মন দিয়ে শুনবি আর মাঝে কথা বলবি না। সেদিন তোর কিছু টেস্ট করিয়েছিলাম, তোর স্পার্ম টেস্ট করিয়েছিলাম। তোকে দেখে মনে হয়েছিল তোর স্পার্ম কাউন্ট অনেক হবে কিন্তু এত বেশি হবে বুঝতে পারিনি। আমার একটা ফ্রেন্ড কাম পেশেন্ট আছে যার বাচ্চা হচ্ছে না কারণ তার হাজবেন্ড এর স্পার্ম কাউন্ট নেই বললেই চলে। সেটা তার হাজবেন্ড জানে না। সে যদি বাচ্চা এডপ্ট করে তাহলে তার শশুর শাশুড়ি মানবে না। আর এই দিকে তার হাজবেন্ড স্পার্ম ডোনেশন নেবেও না। তাই যদি তুই আমার ফ্রেন্ড কে হেল্প করিস তাহলে তাদের সংসার বেঁচে যাবে। নাহলে ওদের ডিভোর্স হয়ে যাবে। এবার বল তুই হেল্প করবি? টাইম নে ভাবার জন্য।
আমি সব শুনে অবাক। প্রথমে কিছু বললাম না, কারণ আমি বুঝতে পারছি না আমি কি ভাবে হেল্প করব? আর হেল্প এর জন্য আমাকে কি কি করতে হবে। কিছু ক্ষণ ভাবলাম, ভাবলাম আমার জন্য যদি কারোর সংসার বেঁচে যায় এর থেকে আর পূণ্যর কাজ আর হয় না। আমি পায়েল দি কে বললাম, আমি রাজি দিদি। বলো আমাকে কি করতে হবে?
পায়েল দি বললো ন্যাচারাল ভাবেই সব কিছু করতে হবে। কারণ অন্য কিছুর উপায় নেই। আমি বললাম ন্যাচারাল মনে? পায়েল দি বললো ন্যাচারাল মানে ন্যাচারাল। যে ভাবে স্বামী স্ত্রী রা করে বাচ্চা হয়। এবার আমি আকাশ থেকে পড়লাম। মনে মনে ভাবলাম তার মনে সেক্স। যেটা আমি কোনো দিনও করিনি, আর সেটাই হঠাৎ এই ভাবে আমার জীবনে এসে যাবে? আমার ভীষণ সেক্স করতে ইচ্ছা যায় কিন্তু ভাবতাম বিয়ে অনেক দেরি তাই মন খারাপ হয়ে যেত। কিন্তু সেই জিনিস টা জিবনে এই ভাবে আসবে সেটা ভাবিনি। পায়েল দি বললো কোনো দিন করেছিস সেক্স? আমি লজ্জায় লাল হয়ে আছি দেখে বুঝতে পারল করিনি।
তার পর পায়েল দি বললো আমার ফ্রেন্ড খুব ভালো কোনো প্রবলেম হবে না, আর যা তুই তো আমাদের বাড়িতেই করবি তাই সব ঠিক ঠাক হবে। আমি বললাম আগে আমি তোমার ফ্রেন্ড কে দেখব। পায়েল দি বললো ঠিক আছে। পরের দিন পায়েল দি তার ফ্রেন্ড কে নিয়ে আসলো। একটা বছর ২৯ এর মেয়ে, ফর্সা রং, পরনে লাল শাড়ি স্লীভলেস ব্লাউজ, খোলা চুল, হাইট ৫’৫ হবে, স্লিম ফিগার। দেখে যে কোনো ছেলেরই মনে আগুন লেগে যাবে। আমরা চা খেতে খেতে গল্পঃ করতে লাগলাম।
মেয়েটার নাম রিমি, খুব গুছিয়ে কথা বলতে জানে। আমাকে দেখে তার খুব ভালো লেগেছে। রিমিদি বললো যে সে দিনের বেলায় করতে চায়, আর পর পর ১০ দিন করতে চায়। আমি রাজি হয়ে গেলাম। আর দাদাও এই ৫ দিন হলো কাজে গেছে মনে এখন অনেক দিন আসবে না। রিমি দি বললো কাল থেকে শুরু করা যাক। আমি রাজি হয়ে গেলাম। পায়েল দি বললো আমি বাইরেই থাকবো কোনো প্রবলেম হবে না।
কালকে কি ভাবে কি হবে ভেবে ভেবে রাতে ঘুম একটু কম হলো তাই সকালে ঘুম থেকে উঠতে লেট হলো। ঘুম থেকে উঠে আগে খেয়ে নিলাম তার পর স্নান করে বেরোতেই দেখি রিমি দি এসে গেছে। পায়েল দি রিমি দি কে নিয়ে আমার ঘরে ঢুকলো তার পর নিজে বেরিয়ে গেলো আর রিমি দি রুম এর দরজা লক করে দিল। তার পর রিমি দি আমার পাশে এসে বসলো। বললো ফার্স্ট টাইম সেক্স করছ তাই তো? লজ্জা লাগছে? আমি হ্যাঁ বলে মাথা নাড়লাম। রিমি দি বললো লাইট জ্বালিয়েই রাখলাম। আর আমার কিছু কথা আছে।
আমি বললাম কি কথা? রিমি দি বললো আমি আমি বর কে ছাড়া কারোর সাথে সেক্স করব কোনো দিন ভাবিনি। তাই তোমার সাথেও তেমন কিছু করতে পারব না। এই ১০ দিন তুমি শুধু তোমার স্পার্ম আমাকে দিয়ো। আমরা কোনো রকম কিস করব না। যতো তারা তারি পারবে বের করে নেবে। আর শরীরের সব জায়গায় টাচ করবে না আর মুখ দেবে না। তুমি রাজি? আমি হ্যাঁ বললাম ঠিক কথাই কিন্তু মন ভেঙ্গে গেলো। কত কিছু ভেবেছিলাম। কিন্তু কিছুই হবে না।
এবার আমরা উঠে দাড়ালাম আমি ৫’৮ একটু লম্বা রিমি দির থেকে। রিমি দি বললো আমি শুয়ে পড়ছি, রিমি দি শাড়ি সায়া খুলে শুয়ে পড়ল। এখন শুধু ব্লাউজ আর পান্টি পরে আছে। রিমি দি বললো লাইট নিভিয়ে দাও। আমি লাইট নিভিয়ে দিয়ে খাটে উঠে এলাম আর জামা কাপড় খুললাম। রিমি দি আমাকে লুব্রেকেটিং অয়েল দিল। আমি লাগলাম তার পর পান্টি খুলতে যাবো রিমি দি নিজেই খুলে দিলো আর বললো আমার উপড়ে এসো। আমি উপড়ে এলাম। জীবনে এই প্রথম কোনো মেয়ের উপড়ে চাপলাম মনে হচ্ছিল এখুনি বেরিয়ে যাবে। আমি জিম করি তাই আমার ফিগার ভালো, আমার শরীরের টাচ পেয়ে রিমি দিও হট হয়ে উঠেছে বুঝতে পারছি রিমি দির জোরে জোরে নিশ্বাস পরা দেখে।
আমরা কিছু ক্ষণ চুপ থাকলাম। তার পর রিমি দি পা ফাঁক করে বললো আসতে করে ঢুকাও। আমি আমার বাড়া টা নিয়ে রিমি দির গুদ খুজতে লাগলাম, ঢোকাতে পারলাম না দেখে রিমি দি একটু হাসলো তার পর আমার বাড়া হাতে করে ধরেই অবাক। বললো রোহান এটা কি? আমি বললাম আমার বাড়া, রিমি দি বললো সেতো বুঝতে পারছি কিন্তু এত বড়ো? আসলে আমার ৭’ বাড়া টা সত্যিই বড়ো আর মোটা ছিল। রিমি দি নিজের গুদের মুখে আমার বাড়াটা একটু ঢুকিয়ে নিচে থেকে একটু চাপ দিলো। আর কিছু বলল না, চুপ চাপ শুয়ে থাকলো। হয়তো ভাবছিল এই সব করা ঠিক হচ্ছে কি না? বর ছাড়া এই প্রথম অন্য পুরুষ এর বিছানায়। মেয়েরা পরেও। এত দূর এগিয়ে এসে শেষ মুহূর্তে এত চিন্তা ভাবনা।
কিন্তু আমার মাথায় তখন অন্য কিছু চলছিল। আমাকে অনেক শর্ত দেওয়া হয়েছিল। আমি এই ১০ দিনে যদি না রিমি দি কে আমার বাড়ার দাসী না বানিয়েছি তো আমার নাম রোহান নয়। আমি আর কিছু না ভাবে হঠাৎ অর্ধেক বাড়া রিমি দির গুদে ঢুকিয়ে দিলাম। রিমি দি চিৎকার করে উঠলো, বলল রোহান আস্তে আস্তে। আমি বাড়া টা ওই ভাবেই ঢুকিয়ে রেখে কিছু ক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলাম। রিমি দি একটু শান্ত হলো বললো পুরোটা ঢুকেছে? আমি বললো হাফ ঢুকেছে, রিমি দি অবাক হয়ে বলল আজ আমি শেষ।
এবার আমি কিছু না বলে একটু একটু করে কোমর দুলাতে লাগলাম। ধীরে ধীরে আমার বাড়া টাও ঢুকতে লাগলো আর রিমি দির চিৎকারও বাড়তে লাগলো। বলতে লাগলো আস্তে আস্তে ভাই আস্তে। আর আহ্ ওহ্ আহ্ করতে লাগলো। তার পর পুরোটা ঢুকিয়ে মিশনারি পজিশনে রিমি দির উপর শুয়ে রইলাম। তার পর রিমি দি বললো এবার বের করে নাও। আর পারছি না। আমি দেকলাম মুখে যাই বলুক রিমি দি ভিতর থেকে একদম হট হয়ে আছে। ভিতর টা একদম গরম, আমার বাড়া টা সেই গরম গুদে আরও ফুসছে।
সেটা রিমি দিও বুঝতে পারছে। তাই নিজের অজান্তেই আমার বাড়া টা নিজের গুদ দিয়ে কামড়ে কামড়ে ধরছে। আমি আর থাকতে না পেরে আস্তে আস্তে ঠাপ দিতে লাগলাম, ভিতর টা একদম রসে ভরে গেছে তাই পচ পচ আওয়াজ হতে লাগল। রিমি দি এই প্রথম বার আমাকে জড়িয়ে ধরলো মুখ অন্য দিকে ঘোরানো, আমি দেকলাম রিমি দির সারা মুখে ঘাম আর দাঁত দিয়ে নিজের ঠোঁট চেপে ধরেছে, যাতে আওয়াজ না হয়। তাতেও আমার কানে আহহ উহঃ আহঃ ওমা ওমা আহহ আহঃ আহ্ আওয়াজ হয়েই যাচ্ছে। এবার রিমি দি বললো বার করো। আমি বললাম তাহলে একটু স্পিডে করতে হবে।
রিমি দি বললো করো, যতো ইচ্ছা জোরে করো, খেয়ে নাও আমাকে। বলেই একটু চুপ হয়ে গেলো আমি বুঝতে পারছি কথা গুলো একটু জড়িয়ে যাচ্ছে, মানে রিমি দি হারিয়ে যাচ্ছে। আমি ভাবলাম কিস করি। তার পর মনে মনে ভাবলাম। না কিস টা কাল করবো। আজ আর বেশি ক্ষণ ধরে রাখতে পারব না। আর এমনি তেই ১০ দিন সময় আছে। এবার আমি আমার হাত দুটো রিমি দি কে ভালো করে ধরলাম আর দেকলাম রিমি দিও তার পা দুটো আমার কোমর জড়িয়ে ধরলো।
এবার আমি কোমর তুলে তুলে তুলে জোরে জোরে প্রাণ পন ঠাপ দিতে লাগলাম। জীবনে এই প্রথম বার কেমন একটা ফিলিংস হচ্ছে। মনে হচ্ছে সুখের সাগরে ভেসে যাচ্ছি। সারা ঘর পচ পচ শব্দে ভরে যাচ্ছে, এবার রিমি দিও কন্ট্রোল হারাচ্ছে একটু, আমাকে জোরে জোরে জড়িয়ে ধরছে আর মুখে আহঃ আহহ আহ আহঃ আহ্ আহ্ আহ্ আহ্ শব্দ করছে। হাত দিয়ে আমার পিঠ জড়িয়ে ধরছে। রিমি দির মুখে আহঃ আহহ আহ আহঃ ওহঃ ওহঃ ইস ইস আহঃ আহহ উহহ উহহ উফফফ আঃ উঃ আঃ উঃ আঃ আঃ ওমা ওমা আহহ আহহহ আহহহহ আহহহহ উমমমম উমমমম উমমমম উমমমম আহ আহঃ আহঃ আহহ আহহ উহহ উফফফ উফ উফ এই সব শব্দ শুনে আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলাম না, সব স্পার্ম ঢেলে দিলাম রিমি দির গুদে।
প্রায় ৫ মিনিট ধরে রস বেরোলো আমার। তার পর কেমন ক্লান্ত হয়ে রিমি দির উপরেই শুয়ে রইলাম ১০ মিনিট। তার পর রিমি দি বললো উঠো, আমি উঠে নিজের ড্রেস পড়লাম, রিমি দিও পড়ল। তার পর আমরা লাইট জ্বালিয়ে ফ্রেশ হয়ে বাইরে এলাম। দেকলাম পায়েল দি সোফার উপড়ে বসে বসে গান শুনছে। আমাদের দেখে বললো তোরা এত লেট করলি যে? গল্পঃ করতে লেগে গিয়েছিলিস নাকি? আমি আর রিমি দি দুই জন দুই জনের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলাম। আর এই হাসির পর আমার মনের মধ্যেও একটা উত্তেজনা অনুভব করলাম। কিসের হাসি ছিল রিমি দির ওটা?
Find your desired link from the buttons below
Post a Comment
0 Comments
Popular Posts
Tera fox
July 06, 2025
জয়ন্তী কাকীকে তার ছেলের বয়সী দুটো ছেলে মা বানিয়ে চুদলো পার্ট ২
April 16, 2025
জয়ন্তী কাকীকে তার ছেলের বয়সী দুটো ছেলে মা বানিয়ে চুদলো পার্ট ২
April 16, 2025
Facebook
Subscribe Us
Search This Blog
Powered by Blogger
Tera fox
July 06, 2025
0 Comments